২৬.
চাঁদেকলঙ্ক
ক্ষুধান্বিত রাত গুলো ভুলে বসে আছে সে,
বারবার রাঙ্গানো চোখেও সরতো না যে হাত,
তার চাঁদে আজ অন্য কোন নখসর্বস্ব হাতের ছায়া।
২৭.
ভুলের মহিমা
চোখ বুঝে থাকা বাস্তবতায় যারা জাহিরিত সীমাহীন মহিমায়,
শতেক ঘৃণা উৎকট উঠে উল্টি হয়ে আসে অন্ত্যযাতনায়,
নিশঙ্ক নিশ্চিত আমি নিরোধক ফুটোজাত ভ্রুণ ছিল তারা আর কিছু নয়!
২৮.
উড়ে আসা হাসি
প্রবল প্রতিপদ প্রতিশয় প্রতিভূ প্রতিমায় প্রজ্ঞাত প্রাঞ্জল,
অন্তঃপট নিশাতট রাজ্যপাটে বহিষ্ক্রান্ত নির্ঘণ্ট সমতট,
তোমা হতে উড়ে এসে হেসে হেসে ভেসে ওঠে আমার অঞ্চল।
২৯.
কাঙ্ক্ষিত বিচার
ইহলোক ছাড়ার সেই প্রথিত মুহূর্ত সম্মুখে যবে হবে আবর্তন,
ইনিয়েবিনিয়ে ব্যক্ত হওয়া বাচনিক দ্বন্দ্ব না মেটানো কিছু ক্রোধ,
ইন্দ্রিয়গম্য না হয়ে থাকা কতিপয় অনুভূতি নিয়ে শেষ বিচারের অপেক্ষা।
৩০.
কৌতূহল
দেখা অদেখায় লুকিয়ে থেকে কি আর হবে,
কে কখন আর পেরেছে লুকোতে আপন তদর্পণে,
গগনমার্গ দখল করে চালাও মর্ত, ঘোরাও ছড়ি, বিরক্তি আসেনা নাকি?